.

.

LightBlog

Saturday, April 5, 2014

খাদ্যাভাস

প্রাচীন আমল থেকে জমিতে উৎপাদিত ফসলাদি মেহেরপুরের মানুষের খাদ্যদ্রব্য হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। কৃত্রিম তৈরী কোন খাদ্যদ্রব্য জনজীবনের সাথে জড়িয়ে নেই বললেই চলে। মেহেরপুরের অধিকাংশ মানুষের প্রধান খাদ্য হিসেবে  ভাত প্রচলিত রয়েছে। ষাটের দশক থেকে এ অঞ্চলে প্রচুর গম উৎপাদিত হওয়ার ফলে খাদ্য তালিকার পরিবর্তন ঘটেছে। মেহেরপুরের সমগ্র জনগোষ্ঠীর প্রায়  ৬০% ভাগ রুটি প্রধান খাদ্য হিসাবে এখন ব্যবহার করছে। গ্রামর বিত্তশালী পরিবারে সকাল বিকালে চিড়া, মুড়ি, মুড়কি, খৈ ও পান্তা ভাত খাওয়ার এখনো প্রচলন রয়েছে। এছাড়া কৃষি মওসুমের উপর ভিত্তি করে মেহেরপুরের খাদ্য খাবারের অনেক সময় পরিবর্তন হয়ে থাকে। যেমন ভাদ্র মাসে ভুরুর চালসিদ্দ কার্তিক অগ্রাহায়ন মাসে মাটির নীচের আলুসিদ্ধ এবং জৈষ্ঠ মাসে কাঁঠাল পাকা খেয়ে অনেক দারিদ্র পরিবার দিনাতিপাত করে থাকেন।
গুড় ঃ সাধারণত এ অঞ্চলে রুটির সাথে খাওয়া হয়, এছাড়া গুড় দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ক্ষির, পিঠা তৈরী করে খাওয়া হয়। পাটিশাপটা, আঁদশা, রসপিঠা, পাকান, ভাপাপুলি পিঠা, চিতা পিঠা ও ধুপি জাতীয় বিভিন্ন নামের পিঠা মেহেরপুরের খাদ্য খাবারের মধ্যে একটি অন্যতম খাবার। এ অঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকে তরকারীতে সরিষা, তিশি ও ভেল্লার তৈল খাদ্য হিসাবে ব্যবহার হয়ে আসছে। খাবার তালিকায় মেহেরপুরে উৎপাদিত বিভিন্ন জাতের ফল একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকায় রয়েছে। আম, জাম, কাঠাল, লিচু, নারিকেল অন্যতম। অবিভক্ত নদীয়া জেলায় সার্বিক জনজীবনে শতাধিক বছর পূর্বে খাদ্য দ্রব্যের সম্বন্ধে উইলিয়াম হাল্টার সাহেবের অভিমত এখানে তুলে ধরা হলো। কেননা তার সুচিন্তিত ও বস্তুনিষ্ঠ মতামত অবিভক্ত  নদীয়া জেলার মেহেরপুরের অধিবাসীদের ক্ষেত্রে  ও পুরোপুরি প্রযোজ্যপ্রাচীন আমল থেকে জমিতে উৎপাদিত ফসলাদি মেহেরপুরের মানুষের খাদ্যদ্রব্য হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। কৃত্রিম তৈরী কোন খাদ্যদ্রব্য জনজীবনের সাথে জড়িয়ে নেই বললেই চলে। মেহেরপুরের অধিকাংশ মানুষের প্রধান খাদ্য হিসেবে  ভাত প্রচলিত রয়েছে। ষাটের দশক থেকে এ অঞ্চলে প্রচুর গম উৎপাদিত হওয়ার ফলে খাদ্য তালিকার পরিবর্তন ঘটেছে। মেহেরপুরের সমগ্র জনগোষ্ঠীর প্রায়  ৬০% ভাগ রুটি প্রধান খাদ্য হিসাবে এখন ব্যবহার করছে। গ্রামর বিত্তশালী পরিবারে সকাল বিকালে চিড়া, মুড়ি, মুড়কি, খৈ ও পান্তা ভাত খাওয়ার এখনো প্রচলন রয়েছে। এছাড়া কৃষি মওসুমের উপর ভিত্তি করে মেহেরপুরের খাদ্য খাবারের অনেক সময় পরিবর্তন হয়ে থাকে। যেমন ভাদ্র মাসে ভুরুর চালসিদ্দ কার্তিক অগ্রাহায়ন মাসে মাটির নীচের আলুসিদ্ধ এবং জৈষ্ঠ মাসে কাঁঠাল পাকা খেয়ে অনেক দারিদ্র পরিবার দিনাতিপাত করে থাকেন।
গুড় ঃ সাধারণত এ অঞ্চলে রুটির সাথে খাওয়া হয়, এছাড়া গুড় দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ক্ষির, পিঠা তৈরী করে খাওয়া হয়। পাটিশাপটা, আঁদশা, রসপিঠা, পাকান, ভাপাপুলি পিঠা, চিতা পিঠা ও ধুপি জাতীয় বিভিন্ন নামের পিঠা মেহেরপুরের খাদ্য খাবারের মধ্যে একটি অন্যতম খাবার। এ অঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকে তরকারীতে সরিষা, তিশি ও ভেল্লার তৈল খাদ্য হিসাবে ব্যবহার হয়ে আসছে। খাবার তালিকায় মেহেরপুরে উৎপাদিত বিভিন্ন জাতের ফল একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকায় রয়েছে। আম, জাম, কাঠাল, লিচু, নারিকেল অন্যতম। অবিভক্ত নদীয়া জেলায় সার্বিক জনজীবনে শতাধিক বছর পূর্বে খাদ্য দ্রব্যের সম্বন্ধে উইলিয়াম হাল্টার সাহেবের অভিমত এখানে তুলে ধরা হলো। কেননা তার সুচিন্তিত ও বস্তুনিষ্ঠ মতামত অবিভক্ত  নদীয়া জেলার মেহেরপুরের অধিবাসীদের ক্ষেত্রে  ও পুরোপুরি প্রযোজ্য
"The ordinary food of this household consists of rice, split peas (CJu), fish, vegetables and milk. The collector estimates the following to be the monthly expenses in a midleeing size household of a well to do trader:- Rice two and a half hundred weights (mv‡o wZb gY) value 18S, split peas 40 Lbs (Ava gY) value 4S, fish 5S, vegetables 4S oil 5S, cloths 8S, sweetmeats 4S, a servant to look after the cows 4S, contingencies and other expenses 8S, total is the scale of fairly prosperous shop keeper or village marchant."

No comments:

Post a Comment